গতবছর আগস্টে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের বেতন বৃদ্ধি করেছিল বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন। এরপর থেকেই অনিয়মিত সাবিনাদের পারিশ্রমিক।
নতুন বছর শুরু হলেও এখনো গত নভেম্বরের বেতন পাননি সাবিনারা।
বর্ধিত বেতন কার্যকর হয়েছে সেপ্টেম্বর থেকে। প্রথমে সেপ্টেম্বর-অক্টোবর টানা ২ মাস বেতন পাননি সাবিনারা। নভেম্বর মাসের মাঝামাঝি এসে সেপ্টেম্বর মাসের বেতন দিয়েছে বাফুফে। ডিসেম্বর মাসে পেয়েছেন অক্টোবরের বেতন। এখনো নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসের বেতন বকেয়া তাদের।
শুরুতে ফিফার নিয়মের জটিলতার কথা জানিয়েছিলেন বাফুফে সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেন তুষার। বলেছিলেন ফিফার নিয়মের কিছু জটিলতার কারণে সাবিনাদের বেতনের বিলম্ব হচ্ছে। তবে সেসব সমস্যার সমাধান হয়েছে। দ্রুতই সকল বকেয়া পরিশোধ করা হবে। আশ্বাস দিলেও সেই সমস্যার সমাধান হয়নি।
ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেন তুষার নারীদের বেতন বকেয়া প্রসঙ্গে বলেন, ‘নভেম্বরের বেতন ও সিঙ্গাপুরের ম্যাচ ফি (যারা খেলেছেন ম্যাচ প্রতি ১০ হাজার আর বেঞ্চে থাকা ফুটবলারদের ৫ হাজার) তারা খুব দ্রুত সময়ের মধ্যেই পেয়ে যাবে। ’
বাফুফের চেকবইয়ে স্বাক্ষর করার অধিকার রয়েছে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন, সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দুস সালাম মুর্শেদী ও সহ-সভাপতি কাজী নাবিল আহমেদের। সালাউদ্দিন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন এবং অন্য দু’জন ব্যস্ত নির্বাচনী এলাকায়। তবে সাবিনাদের বেতনের জন্য সালাম ও নাবিলের নির্বাচনী এলাকায় কাগজপত্র পাঠিয়েছে ফেডারেশন।