পাকিস্তানি পেঁয়াজের পর খাতুনগঞ্জের আড়তে ঢুকেছে চীনা বড় পেঁয়াজ। লাল রঙের ৫-৬টি পেঁয়াজে এক কেজি।
আড়তে প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪০-৪২ টাকা।
বুধবার (৪ অক্টোবর) তিনটি আড়তে চীনা পেঁয়াজ বিক্রি হতে দেখা গেছে।
জনতা এন্টারপ্রাইজের ফিরোজ আহমেদ বাংলানিউজকে জানান, চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে আমদানি করা এক কনটেইনার চীনা পেঁয়াজ আজ খাতুনগঞ্জে ঢুকেছে। মানভেদে প্রতি কেজি ৪০-৪৬ টাকা বিক্রি হচ্ছে।
তার আড়তে ভারতের পেঁয়াজ ৫৭-৫৮ টাকা ও মিয়ানমারের আদা ১৪০ টাকা বিক্রি হচ্ছে।
এমএ ট্রেডার্সে চীনা পেঁয়াজ ৪২-৪৪ টাকা, চীনা রসুন ১৫০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। পেঁয়াজের সরবরাহ বাড়লেও বেচাকেনা কম বলে জানান আড়তদারেরা।
মেসার্স বাচা মিয়া সওদাগরের আড়তে পাকিস্তানি পেঁয়াজ প্রতিকেজি ৪৫-৪৬ টাকা বিক্রি হচ্ছে। চীনা রসুন ছোট ১৪৫, বড় ১৪৮ টাকা বিক্রি হচ্ছে।
চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরের উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্র সূত্রে জানা গেছে, কয়েকদিন ধরে চীনা পেঁয়াজ ঢুকছে বন্দর দিয়ে। অন্তত তিনটি চালান খালাস হয়েছে। প্রতিটি রেফার কনটেইনারে ২৫-২৯ টন পেঁয়াজ আসছে। এ পর্যন্ত ১৭৪ টন চীনা পেঁয়াজ এসেছে চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে। পাকিস্তান ও চীন থেকে মোট এসেছে ১ হাজার ১৬১ টনের বেশি।
চীন, পাকিস্তানসহ বিভিন্ন দেশ থেকে আইপি ইস্যু করা আরও পেঁয়াজ পাইপলাইনে আছে।